আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম,,,
আমরা সবাই যানি দিন ইসলামের মধ্যে,, অন্যতমো একটি স্তম্ব হচ্ছে নামাজ,,
প্রত্যেকটি নরো নারীর উপরে আল্লাহ সুবহানাহু তায়া’লা,, এই নামাজ কে ফরজ করেছেন,, ইসলামের অন্য সব বিধান থেকে, এই বিধানটি অনেক বড়,, এজন্যই বলছি বড় তার কারং হলো,, অন্যান্ন বিধানের মধ্যে অনেক খেত্রে কিছু টা ছাড় থাকে, কিন্তু নামাজ এমন একটি এবাদত,, যে একবার যার উপর নামাজ ফরজ হয়েগেছে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার কনো অবশর নেই,, সারা জীবনি তাকে নামাজ পরে যেতেই হবে,, সুধু মাত্র মহিলাদের ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু সময় যেমন হায়েজ-নেফাসের অবস্থায় তাদেরকে ঐ নির্দিষ্ট সময় তাদেরকে নামাজের ব্যাপারে মাফ করে দেয়া হয়েছে,,,
এছাড়া সে যত বড় অসুস্থ হোক না কেন সে যত বড় সমস্যার সম্মুখীন থাকুক না কেন অবশ্যই তাকে পাচওয়াক্ত নামাজ পড়তেই হবে,,, তো প্রিয় দর্শক তাহলে আমরা বুঝতেই পারছি নামাজের কত গুরুত্ব,, যেমন তার গুরুত্ব তেমনি তার সওয়াব,,
হাদিসের মধ্যে এসেছে নামাজ বেহেস্তের চাবি,, মিশকাত,, হাদিস নাম্নার দুই সত চুরানব্বই,, সুতরাং প্রত্যেকের নামাজ পড়তে হবে,, নামাজ ছাড়া আর কনো গতি নেই,, নামাজ আল্লাহর দরবারে কবুল করে নিতেই হবে,,
কিন্তু আমাদের মা বোনদের মধ্যে এমন তিন স্রেনির রয়েছেন
জাদের নামাজ আল্লাহর দরবারে কবুল হয়না,,
তারা এতো কষ্ট করে নামাজ পড়ছেন অথচ তার পরেউ আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিনের কাছে তাদের নামাজ কবুল হচ্ছে না,, যেমন্টা কনো কৃষক, তার যমিতে অনেক পরিশ্রম করে চাশাবাদ করেছেন,, কিন্তু আগাছা বাসাই অবহেলা সঠিক সময় শারকিট নাশক,, না দেয়া,,,, বা পরিচর্যার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে অগ্যো থাকার কারনে তার ফসল টি উদপাদন হয়নি,, হলেই তা পরিপূর্ণ হবেনা,, নামাজের খেত্রে টিক একই বিসয় প্রযোজ্য,,
কিছু ভুলের কারনে আমাদের কষ্ট করে পড়া নামাজ হয়তো আল্লাহর দরবারে কবুল হচ্ছে না,,
তো সুপ্রিয় দর্শক মন্ডলি আজকে আমরা সেই তিন স্রেনির মহিলাকে নিয়ে আলচনা করবো জাদের নামাজ আল্লাহর দরবারে হয়তো কবুল হবেনা,, আপনারা ভিডিওটি দেখবেন এবং এই বিষয়টি জানার পরে আপনাদের মা বোন এবল স্ত্রীদের সতর্ক করবেন,, সেই জন্য ভিডিও টি শেয়ার করে দিন,, যেন তারা আর এবিশয়ে ভুল না করে,,
তো আসুন আমরা যেনে নেই সেই তিন স্রেনির মহিলা কারা জাদের নামাজ আল্লাহর দরবারে কবুল হয়না,,
এক নাম্বার হচ্ছে ঐ সমস্ত মহিলা জারা প্রাপ্ত বয়স্কা এবং বালেকা অবস্থায় নামাজ পড়তেছে অথচ অন্না বা চাদর ব্যাবহার করছেনা,, তথা মাথা ঢাকছে না,, হজরত আয়শা রাঃ হইতে বর্নিত, রাসুল সাঃ বলিয়াছেন কনো প্রাপ্ত বয়স্কা মহিলা উন্না ছাড়া নামাজ আদায় করলে,, আল্লাহ তায়ালা তার সলাত কবুল করেনা,, আবু দাউত,, হাদিস নাম্বার ৬৪১,,
আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালাউ সুরা নুরের ৩১ নাম্বার আয়াতের এক অংসে বলেছেন যে তারা যেন গৃভা ও ভক্ষদেশ মাথার কাপর দারা আবৃত করে,, অর্না ব্যবহার অর্থ হলো সম্পুর্ন পর্দার মধ্যে থেকে নামাজ পড়া,,
মহিলাদের যে সতর রয়েছে তা সম্পুর্ণ ঢাকতে হবে,, আমাদের অনেক মা বোনেরাই রয়েছেন জারা পর্দা সম্পর্কে এবং সতর সম্পর্কে একেবারেই অগ্য,,
জার কারনে দেখা জায় তারা অর্না পড়েছে ঠিকি, মাথার মধ্যেউ দিয়েছে কিন্তু অর্নাটা ঠিক মতো দেওয়া হয়ছে কিনা সেই নিয়ে বেখেয়াল,, অথবা অর্নাটি এমন পাতলা যে তাদের অর্না দেওয়া,, না দেওয়া একই ব্যাপার হয়ে জায়,,
আমাদের মধ্যে অসংখ্য মা বোন আছেন,, যাদের নামাজ হয়না, তাদের নামাজ হয়না জাদের সতর সম্পর্কে অবগত নয়
প্রত্যেকেই সতর ঢাকতে হবে,, সেটা পুরুষ অথবা মহিলা সবার খেত্রেই সতর ডাকতে হবে,,
তবে পুরুষ দের সতর হচ্ছে পুরুষ দের জন্য,,
আর মহিলা দের সতর হচ্ছে মহিলাদের জন্য,,
এখন প্রশ্ন হলো মহিলাদের সতর কতোটুকু,, আর তাহলো হাতের কব্জি মুখ মন্ডল এবং পায়ের পাতাা বেতিতো,, সম্পুর্ন শরীরি হচ্ছে মহিলাদের সতরের অন্তর্ভুক্ত,,
সতরাং চুল খোলা থাকা বা পিঠের কিছু অংশ খোলা থাকা,
এই অবস্থায় কেউ যদি নামাজ পড়ে তাহলে তার নামাজ কবুল হবেনা,,,
কারন সম্পুর্ন দেহ ঢাকা থাকাই মহিলাদের পর্দার অন্তর্ভুক্ত,,
আবার এই খেত্রে দেখা জায়,, অনেক মা বোনেরা পাতলা কাপর পড়ে থাকেন,, যে কারনে তাদের শরীর বাহির থেকে দেখা যায়,, সে খেত্রেউ তাদের নামাজ হবেনা,, এজন্যই পর্দাটা ভালো ভাবে করতে হবে,,
এবং সতর টাকে পরিপূর্ণ ঢেকে তার পর নামাজ আদায় করতে হবে,,
দুই নাম্বার হচ্ছে,, যে সমস্ত মহিলা জারা পর পুরুষের অদ্যেশ্যে সুগন্ধি ব্যাবহার করে,, নবীকরিম,, সাঃ,, ইর্শাদ করিয়াছেন যে,, সেই মহিলার নামাজ কবুল হয়না যে তার শামি ছাড়া অন্য কারো জন্য সুগন্ধি ব্যাবহার করে,,
এবং জতক্ষন না,, সেই নাপাক বেক্তির মতো গসল না করে পবিত্র না হয়,, ততক্ষণ তার নামাজ কবুল হবেনা,,
সিলসিলাতুল সহিয়া হাদিস নাম্বার ১০৩১,,
মহা নবী সাঃ আরো বলেন পর পুরুষের অদ্যেশ্যে কনো মহিলা যদি,, তা ব্যাবহার করে পরপুরুষের সামনে যায়
তাহলে সেই নারী চরিত্রা হিনা মহিলার অন্তর্ভুক্ত,,
মিশাক হাদিস নাম্বার,,, ১০৬৫,,
তবে হ্যা, অনেকের শরীরে অতিরিক্ত ঘাম হয় তার ফলে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হওয়া থেকে রেহায় পেতে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের ডিউডরেন্ট ব্যাবহার করে থাকেন,,
এতে অদ্যেশ্য যে হতো পর পুরুষকে আকর্ষণ করানো না তাহলে এগুলো ব্যাবহার করা যেতে পারে,,
তবে অতিরিক্ত ডিউডরেন্ট অথবা পার্ফিউমের খেত্রে সতর্ক থাকুন,, কেনোনা আমেরিকার কেন্সার সোসাইটি জানিয়েছেন,, যে অতিরিক্ত ডিউডরেন্ট পার্ফিয়ুম এবং ব্যাবহারের ফলে মহিলাদে স্তন ক্যান্সারের সঙ্গে অনেকটা পরক্ষ এবং সম্পর্ক রয়েছে,,
এবং একটি সার্ভি রিপোর্ট অনুসারে দেখা গেছে যে,,
ক্যান্সারে আক্রান্ত অনেক মহিলা আছেন
জারা অনেক অল্প বয়োসে গাভলিয়োদখ এবং করা সুগন্ধি
তথা ডিউডরেন্ট বা পার্ফীয়ুম ব্যাবহার করে আসছেন,,
জাই হোক আমরা সেদিকে জাচ্ছি না,,
সুপ্রিয় দর্শক মন্ডলি আমরা স্পষ্ট তো বুজতে পারছি যে মহিলাদের জন্য বাহিরে বের হওয়ার সময় পার্ফীয়ুম বা সুগন্ধি ব্যবহার কারা বৈধ নয়,,
তাছাড়া যেসব অঞ্চলে মহিলাদের মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ার ব্যাবস্থা আছে সে খেত্রেউ মসজিদে নামাজ পরার অদ্যেশ্যে বের হলেউ সে মহিলাদের জন্যউ সুগন্ধি ব্যাবহার করা জায়েজ নেই,,
কারং এগুলো বহিরে পরে বের হলে অন্য পুরুষেরা তাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়,,
অথচ অচিত ছিলো ঘরের মধ্যে ব্যাবহার করা এবং নিজের স্বামীকে আকৃষ্ট করানো,,
কিন্তু আমাদের আজকের মা বোনদের দেখা যায় তারা ঘরের মধ্যে থাকলে সুগন্ধি ব্যাবহার করেননা,,
কিংবা শাজ সজ্যাউ করেননা
জখনি ঘরের বাহিরে জাওয়ার দরকার হয়,, মার্কটে বিবাহের অনুষ্ঠানে কিংবা আত্মীয়র বাড়ীতে বেরাতে জাবে তখনি তাদের শাজ সজ্জা বাহার বেড়ে যায়,,, এতে করে পরপুরুষ আকৃষ্ট হয়,,
কিন্তু যে ঘরে শ্বামী আকৃষ্ট হওয়ার কথা ছিলো সে আকৃষ্ট হয়না,,
ফলে সংশারে একে অন্যের প্রতি অনিহা অনস্থা মনমালিন্য
তুচ্ছ তাচ্ছিল্যোর মধ্যে সংসার করে যেতে হয়,,
তাহলে প্রিয় দর্শক স্রোতা আমরা দুই নাম্বার টি পেয়েগেলাম,,
জাদের নামাজ আল্লাহর দরবারে কবুল হয়না,,
ঐ সমস্ত মহিলারা জারা পরপুরুষকে আকর্ষণের অদ্যেশ্যে সুগন্ধি ব্যাবহার করে থাকেন,,
তিন নাম্বার হচ্ছে ঐ সমস্ত মহিলারা জারা রাত্রি জাপন করে তাদের শ্বামীদের সাথে অথচ তাদের শ্বামীরা তাদের উপর সন্তুষ্ট নয়,,
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলিয়াছেন,, শ্বামী যখন তার স্ত্রী কে বিছানায় আহবান করে এবং তার শ্বামীর আহবানে সারা না দেয়৷ ফলে তার শ্বামী তার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে রাত্রি যাপন করে সেই স্রীর প্রতি ফেরেশতারা ভোর হওয়া পর্যন্ত লানত করতে থাকে,,
সহি মুসলিম হাদিস নাম্বার,,, ৩৪৩৩,, আমাদের অনেক মা বোনেরাই এই ভুলটি করে থাকেন,,
শ্বামির সাথে মনমালিন্য বা অভিমান হলে বা কোনো কথা কাটা কাটি হলে শ্বামী শাস্তি দেয়ার জন্য বা শাস্তি দেয়ার মনমানসিকতা নিয়ে কথা বলা বন্ধ করে দেয় শ্বামী স্রী একবিছানায় ঘুমিয়ে থাকলেউ শ্বামীর সাথে খারাপ আচরন করে,,
এবং শ্বাীর থেকে দুরে সরে থাকে,,
হ্যা আপনি রাগ করসেন অভিমান করসেন বা কথা কাটা কাটি হয়েছে এটা সংসার জীবনে সাভাবিক একটি ঘটনা,,
দুটো হারি একসাথে রাখলে ঠুন করে উঠবেই,,
এটিই সাভাবিক,, কিন্তু সেই রাগটি আপনি সারা রাত ধরে রাখবেননা,,
অল্প সময় রেখে তার সাথে ভালো বেবহার করুন,,
রাগ হওয়াটা অভিমান হওয়া কথা কাটা কাটি,, এটি একটি সাভাবিক বিসয়,, শ্বামী স্ত্রীর মধ্যে মনমালিন্য ঝগরা ঝাটি হবেই,, এমন কি রাসুল সাঃ মের সাথে,, তার বিবিদের মনমালিন্যের বিসয়ে ভিন্ন হাদিস গ্রন্থে পাওয়া জায়,,
কিন্তু তারা আমাদের মতো রাগ করে রাত্রি যাপন করতেন্না,,
খানিক পরেই আবার একজন আরেকজনের সাথে হাসি৷ মুখে কথা বলতেন,,
এবং খমা করে দিতেন,, এবং ঝগড়ার সময় হেসে দিতেন, এজন্যই প্রত্যেক মা বোনদের উপর অনুরোধ থাকবে আপনারা,, শ্বামীর সাথে যতোই রাগ অভিমান হোকা না কনো
তা কখনোই দির্গ স্থায়ী করবেননা,,, ভুল জারি হোক না কেনো দুজন,, দুজন কে ছরি বলে খমা চেয়ে হেসে দিবেন,, তাহলে আপনাদের মাঝে তৃতীয় বেক্তি হিসেবে সয়তান অনুপ্রবেশ করতে পারবে না,
কারন আপনি শ্বামীকে অসন্তুষ্ট করে থাকলে আপনারি খতি হবে,, আপনার এবাদত কবুল হতে হলে সয়তানকে পসস্রোয় দেয়া চলবেনা,, আল্লাহর ফেরেশতারা আপনার প্রতি লানত দিলে,, তাহলে আপনার এবাদত সমূহ আল্লাহর নিকট কিভাবে কবুল হবে,, হাদিসে নবীকরীম সাঃ বলেছেন সর্বস্রেষ্ঠ
স্ত্রী সে,, জাকে দেখেলে মন খুসিতে ভরে উঠে,,
তাকে আদেশ করলে সত্যতা পালন করে,, শ্বামী বাহিরে গেলে নিজের দেহ সুন্দর্য এবং ইজ্জত রক্ষা করে,
এবং শ্বামী সম্পদের যথার্থ রক্ষানা বেক্ষা করে,,
সুত্র নাসায়ি হাদিস নাম্বার,, ৩২৩১,,
আবার এব্যাপারে শ্বামীদের এগিয়ে আসতে হবে,,
কেবল স্ত্রীই যে আপনাকে তোশামত করবে আর আপনি সব সময় স্ত্রী প্রতি খারাপ ব্যাবহার করবেন মেযাজ দেখাবেন কথায় কথায় স্ত্রীর প্রতি রাগ দেখাবেন তা কিন্তু হবেনা,,
আপনাকেও স্ত্রী কে সম্মান ভালোবাসা দেখাতে হবে,,, স্ত্রীর উপর অহেতুক রাগ প্রকাশ করবেননা,,
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেন,, প্রকিত বির সে নয় যে কাউকে কুস্তিতে হারিয়ে দেয়,,
বরং প্রকিত বির হলো সেই যে রাগের সময় নিযেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে,,
সহি বুখারি হাদিস নাম্বার,,, ৬১১৪,,,
আল্লাহর রাসুলুল্লাহ সাঃ আরো বলেছেন তোমরা যা খাবে স্ত্রী কে তাই খাওয়াবে,,
তোমরা জা পড়বে তাদেরকেউ সমো পরিমান পরিধান করাবে
তাদেরকে কখনো প্রহার করবেনা এবং গালি গালাজ করবেনা,, সুনানে আবু দাউদ হাদিস নাম্বার ২১৪৪,,
তিনি পুরুষদের অদ্যেশ্যে আরো বলেন জারা স্ত্রী কে প্রহার করে তারা তোমাদের মধ্যে উত্তম নয়,, সুনানে আবু দাউদ হাদিস নাম্বার,, ২১৪৬,,,
রাসুলুল্লাহ সাঃ আরো বলেছেন,, তুমি আল্লাহর নিকট নৈকট্য অদ্যেশ্যের জন্য জাই বেয় করোনা কনো তোমাকে তার প্রতিদান নিশ্চিত রুপেই প্রদান করা হবে,,
এবং কি তোমার স্ত্রীর মুখে জাই তুলে দাউ এর প্রতিদানও আল্লাহ তোমাকে দিবেন,,
সহি বুখারি হাদিস নাম্বার,,,,,, ৫৬,,
রাসুলুল্লাহ সাঃ আরো বকেছেন,, প্রার্থী বস্তুর মধ্যে স্ত্রী এবং সুগন্ধি আমার নিকট পছন্দ করা হয়েছে,, এবং নামাজকে রাখা হয়েছে আমার নয়োনের প্রশান্তি,, সুনানে আন্নাসায়ি হাদিস নাম্বার,,, ৬০৩৫,,
হজরত আব্দুল্লাহ ইব্নে অমর রাঃ থেকে বর্নিত তিনি বলেন,,
রাসুলুল্লাহ সাঃ সভাব গতো ভাবে,, কখনোই তিনি অশালিন কথা বলতেননা,, অসলিল ভাসি ও অসত আচরনের ছিলেননা,,
তোমাদের মধ্যে জাদের সভাব চরিত্র ভালো হবে ,,
সেই তোমাদের মধ্যে সর্ব উত্তম,, সহি বুখারি হাদিস
নাম্বার,, ৩৫৫৯,,
রাসুলুল্লাহ সাঃ আরো বলেছেন,, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যাক্তি সর্ব স্রেষ্ঠ,, যে তার স্ত্রীর কাছে ভালো,, সহি ইবনে হিব্বান হাদিস নাম্বার,, ৪১৭৭,,
প্রিয় দর্শক,, তাই সুখি দাম্পত্য জীবনে শ্বামী স্ত্রী উভয়কেই ছাড়দিয়ে চলতে হবে,,
কনো ঝগড়া মনমালিন্য হলে যে আগে ছরি বলবে প্রকৃত পক্ষে সেই আল্লাহর কেছে বেসি সম্মানিত হবেন,,
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,, সেই লোক তোমাদের মধ্যে সমচেয়ে উত্তম,, জার নিকট কল্যান কমনা করা জয়,,
এবং জার খতি হতে মুক্ত থাকা জায়,, আর সেই লোক তোমাদের মধ্যে সবচাইতে নিকৃষ্ট জার নিকট কল্যান আসা করা যায় না,,
এবং যার খতি হতেউ নিরাপ থাকা জায়না,,
তিরমিজি হাদিস নাম্বার,, ২২৬৩,,
আল্লাহ সুবহানাহু তায়া’লা,, আমাদের আজকের বিসয় গুলো সমস্ত নারী পুরুষ নির্ভি শেষে সকল কে যেন বোঝার তাউফিক দান করেন আমিন,,
তো প্রিয় দর্শক যানার সার্থে
দাওয়াতের সার্থে ভিডিও টি শেয়ার করে দিন এবং জারা ভিডিও টি শেষ পর্যন্ত দেখেছেন আপনারা কমেন্টে আমিন লিখে জানাবেন
আল্লাহ সুবহানাহু তায়া’লা আমাদের প্রত্যেক্যে সুস্থ রাখেন সুন্দর রাখেন এবং নিরাপদে রাখেন এই কামনায় আজকের ভিডিও টি এখানেই সমাপ্তি,,,
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাহতু
0 Comments