সুপ্রিম দর্শক আমি আজকে যে দোয়া টির কথা বলে দিব এই দোয়া টি যার মুখের দিকে তাকিয়ে বলবেন সে আপনার কতা শুনতে বাদ্ধ হবে এবং আপনার জন্য পাগল হয়ে যাবে।
তাকে আপনি যে ভাবে চলতে বলবেন সে সেভাবেই চলাফেরা করবে।এবং তাকে আপনি যে ভাবে সাজাতে চাবেন সে সেভাবেই সাজবে।
প্রিয় দর্শক তাহলে শুনুন এ দোয়া টি পরলে আমাদের কয়টি কাজে আসবে।আমারা এ দোয়াটির আমল করার দ্বারা আমরা কত দিক থেকে লাভবান হব এবং আমরা কি কি ফল পাবো।আগে আমরা এ বিষয়ে ভালো করে যেনে নেই।
যদি আপনি কাউকে খুব বেশি ভালোবাসেন কিন্তু সে আপনাকে পাত্তা দেয়না।আপনার কোনো কথাই শোনে না। আপনাকে দেখলে দূরে সরে যায় বা অন্য রকমের ভাব নেয়।কোনো ভাবেই আপনি তার কাছে ভালো হয়ে উটতে পারতেছেন না।তো এমন মানুষের সামনে গিয়ে যদি এ দোয়াটি পরেন তাহলে সে আপনার সাথে আর এধরনের খারাপ আচারন করবেনা।সে আপনার প্রতি আকর্ষীত হবে।আপনার কথা বাতরা শুনবে।এবং তার মনে আপনার জন্য ভালোবাসা জন্মাবে।
দর্শক এই দোয়াটির আমল করলে আরেকটা কাজে আসবে হলো যদি কোনো স্বামী সে তার স্ত্রী কে খুব বেশি ভালো বাসে কিন্তু তার স্ত্রী তাকে বেশি একটা ভালো বাসেনা,অথবা তার স্ত্রী অন্য ছেলেদের সাথে অবৈধভাবে সম্পর্ক করে ও তার কতা মতো চলেনা,তার কথা অনুযায়ী সাজ সজ্জা করেনা,সে স্বামী যদি তার স্ত্রীর জন্য এ আমল টি করে তাহলে সে তার সমসয়া থেকে সমাধান হতে পারবে তার স্ত্রী তার কথা শুনবে।সে যেভাবে চলতে বলবে সে সেভাবেই চলাফেরা করবে। আর যদি স্ত্রীর ক্ষেত্রে হয়,স্বামী কে পাওয়ার জন্য, বা স্ত্রী স্বামীকে খুব ভালোবাসে,কিন্তু তার একটু অন্য রকমের চলাফেরা করে অথাৎ অন্য মেয়েদের সাথে অবৈধভাবে সম্পর্ক করে,এবং স্ত্রীকে খুব বেশি কষ্ট দেয়,জ্বালা যন্ত্রনা দিয়ে থাকে,তাহলে স্ত্রী যদি এ আমল টি করে তাহলে স্ত্রী এ সমস্যার সমাধান পাবে।তার স্বামী আর কখনো তকে আর জ্বালা যন্ত্রনা দিবেনা এবং তাকে কষ্ট দিবেনা। স্ত্রীর কথা শুনতে স্বামী বাধ্য হবে।
প্রিয় দর্শক এই ভাবে আপনার সন্তান যদি বপনার কথা না শুনে, তাহলে সন্তানের জন্যে এ আমলটি করতে পারেন। এভাবে আপনি সোজা কথা আপনি যে মানুষের ভালো বাসা পেতে চান যে মানুষটা আপনাকে কোনো পাত্তাই দেয়না। সে সব মানুষের যদও আপনি ভালোবাসা পেতে চান তাহলে তাদের জন্য আপনি এ আমল টি করবেন।ইনশাআল্লাহ ১০০%আপনি ফল পাবেন।
অনেক মানুষ আছে কারো ভালোবাসা পাওয়ার জন্য সে অনেক টাকা পয়সা খরজ করে,কিন্তু অনেক টাকা পয়সা খরজ করার পরেও সে তার ভালোবাসায় সফল হতে পারেনা।তার পরে মানুষ চিন্তা করে যে কুরআনের কি এমন কোনো দোয়া আছে, এমন কি কোনো আমল আছে,যে আমল টি করলে আমি আমার ভালোবাসায় সফল হব।হ্যা অবশ্যই এধরনের সমস্যার সমাধান কুরআনুল কারিম এর মধ্যে আছে।দর্শক কুরআন শুধু তেলয়াত করার জন্য নয়।কুরআন শুধু নামায রোজা হজ যাকাতের জন্য নয়।এই কুরআন আপনার সব সমস্যার সমাধান দিতে পারবে।একটা কথা অনেক মানুষই বলে থাকে সব সমস্যার সমাধান দিতে পারে আল কুরআন। আপনি অসুস্থ হলে এ কুরআন আপনাকে সুস্থ করে দিতে পারবে।আপনি যদি অশান্তিতে থাকে তাহলে এ কুরআন আপনার শান্তির ব্যাবস্তা করে দিতে পারবে।আপনি যদি অনেক বিপদে থাকেন,তাহলে এ কুরআনের দোয়া ও আমলের দ্বারা বিপদ তেকে মুক্ত হতে পারবেন।আপনি যদি গরিব হয়ে থাকেন তাহলে এ কুরআন এর দোয়া ও আমলের দ্বারা আপনি ধ্বনি হতে পারবেন।স্ছচল হতে পারবেন।ঠিক আপনও যদি ভালোবাসা অর্জনে ব্যার্থ হয়ে থাকেন,তাহলে এ কুরআন পারবে আপনার ভলোবাসা ফিরিয়ে দিতে।আর আপনি যদি দাম্পত্য জীবনে অসুখী হয়ে থাকেন,তাহলে স্বামী স্ত্রীর যে কেউ যদি এ আমল টি করে তাহলে ইনশাআল্লাহ তারা দাম্পত্য জীবনে সুখী হতে পারবে।দর্শক যে দোয়াটির কথা বলবো এি দোয়াটি হলো কুরআনের একটি আয়াত। সূরা তহার ৩৯নাম্বার আয়াতের কিছু অংশ। খুব ছোট একটি দোয়া আপনারা সবাই মুখস্থ করে এই আমল টি করতে পারবেন।এতে কঠিনের কিছুই নেই। আমি আরবির পাশা পাশি বাংলা উচ্চারণ সহ মোবাইল এর স্কিনে লিখে দিব।আপনারা ওখান থেকে দেখে খুব সহজেই মুখস্থ করতে পারবেন। এখন আমি দোয়াটি মুখস্থ করানোন চেষ্টা করব।আমি আপনাকে দোয়াটি বলে দিব,এর পর আমি বলে দিব কিভাবে আপনি দোয়াটি করবেন।এ দোয়াটির ফল পেতে হলে কি শর্ত রয়েছে।বিস্তারিত আমি দোয়াটি বলার পরে বলে দিব।তহলে দোয়াটি শুনুন এবং ভালো ভাবে মুখস্থ করার চেষ্টা করুন।
###ওয়া আলকাইতু আলাইকা মাহাব্বাতাম মিন্নি#
এই হলো মুল দোয়া।(সূরা তহার ৩৯নাম্বার আয়তের কিছু অংশ)
এখন আমি বলে দিব কি ভাবে আপনি আমলটি করবেন।দোয়াটির আমল যে ভাবে করবেন তা হলো,আপনি প্রথমে ভালো করে ওযু করে নিবেন।ওযু করার পরে নির্জনে একা কোনো একটি স্থানে বসবেন।বসার পরে আপনি কয়েক বার দুরুদ শরিফ পাঠ করবেন।[বিদ্রহঃএখানে দূরুদ শরিফ পাঠ করতে হবে]তার পর কয়েকবার দূরুদ শরিফ পাঠ করার পরে,আপনি যার জন্য এ আমল টি করবেন তার সামনে গিয়ে এ আয়াতটি ৩বার৫কবার বা ৫বার পাঠ করবেন।তিন বার পরলেও চলবে,যার জন্য এ মলটি করবেন তার সামনে গিয়ে এ আয়াত টি তিনবার পরবেন,তিনবার এ আয়াত টি পরার পরে আবার কয়েক বার দূরুদ শরিফ পাঠ করবেন। করাট পরে আপনি যার জন্য এ আমল টি করতেছেন তার চেহারার দিকে ফিরে একটি ফু দিবেন।সে জেন বুজতেনা পারে আপনি গপনে এ আমলটি করবেন।এই ভাবে আপনি যার ভালো বাসাই পেতে চাননা কেন,এ আমলটি করবেন ইনশাআল্লাহ আপনি সফল হবেন।আপনি যদি স্ত্রীর ভালোবাসা পেতে চান তার জন্য এ আমল টি করবেন। আর যদি স্বামী স্ত্রীকে কষ্ট দিয়ে থাকে,স্ত্রীর প্রতি বেশি একটা আকর্ষিত না হয়ে থাকে,তহলে স্ত্রী যদি স্বামীর জন্য এ আমল টি করে তাহলেউ কাজ হবে।হয়া দর্শক এখানে একটি কথা মনে রাখবেন,এ আমলটি আপনি না যায়েয কাজের জন্য ব্যাবহার করবেন না।কারন একটি কুরআনের দোয়া কুরআনের আমল কখনো নাযয়েয কাজে বয়াবহারের চেষ্টা করবেননা।তাহলে এর বিপরীদ ও হতে পারে।তাই বলছি আপনি এ আমলটি যায়েয কাজের জন্য ব্যাবহার করবেন।যাকে আপনি সত্যি পেতে চান বিয়ে করতে চান তার জন্য এ আমল টি করবেন। কোনো খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে এ আমলটি করবেননা।তাহলে কিন্তু এর বিপরীদ হবে।
দর্শক এখন আমি বলবো এ আমল টি কবুল হয়ার জন্য কিছু শর্ত রয়েছে। সেই শর্ত আনুযায়ী যদি আপনি আমল করেন তাহলে আশাকরি খুব তারা তারি আপনার দোয়া কবুল হবে এবং তারাতারি এ আমলের ফল পাবেন। তাহলে মনোযোগ দিয়ে শুনুন, আপনি যখন দোয়াটি পরবেন তখন আপনি আল্লাহ তালার উপর এবং এ দোয়াটির উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস খেরেএ দোয়াটি পরবেন।কারন হাদিস শরিফে এসেছে# ইন্নামাল আমালু বিন নিয়াত।আমলের ফলাফল নিয়তের উপর নির্ভরশীল। আপনার নিয়ত যদি সহি থাকে আপনার উদ্দেশ্য যদি ঠিক থাকে,এবং এদোয়টির উপর যদি আপনার পরিপূর্ণ বিশ্বাস থাকে,তাহলে ইনশাআল্লাহ এ দোয়াটির ফল পাবেন এতে কোনো সন্দেহ নেই।কারণ কুরআনের দোয়া কুরআনের আমল কখনো বিফলে যায়না।যে কুরআন অনুযায়ী আমল করে সে অবশ্যই ফল পায়।আর দোয়াটি পরার আগে ও পরে দূরুদ শরিফ পাঠ করে নিবেন।এখন অনেক মানুষ আমাকে প্রশ্ন করতে পারেন হুজুর এ দোয়াটি আমি কখন পরবো বা কয়দিন করবো।এ প্রশ্ন টি অবশ্যই সবার মাথায় আসবে।তো এই বিষয়ে আমি বলছি আপনও এই দোয়াটি কখন করবেন কোনদিন করবেন এর কোনো সময় নিদিষ্ট নেই।আপনি একটি ভালো সময় দেখে একটি ভালো মুহূর্ত দেখে এ আমল টি করবেন। যেমন দোয়া কুবুলের কিছু সময় নিদিষ্ট করা আছে।সেই সময় গুলোতে যদি আপনি আমল গুলো করেন,তাহলে দেখা যায় খুব বালো হয়,এবং দোয়াটি কবুল হওয়ার বেশি সম্ভাবনা রয়েছে। তো কখন কখন দোয়া কবুল হয় এ বিষয় নিয়ে আমি আগে একটি সুন্দর ভিডিও বানিয়েছি।সেই ভিডিওটা আপনারা দেখে নিয়েন।আপনাদের ভালোর জন্য কয়েকটি সময় বলেদেই,যেমন নামাজের পরে যদি কোনো ব্যক্তি দোয়া করে তাহলে সেই দোয়া কবুলের বেশি সম্ভাবনা রয়েছে।সেই ক্ষেত্রে আপনারা দোয়াটি নামাজের পরেউ করতে পারেন অথবা শুক্রবার এ আমল টি করতে পারেন।শুক্রবার আছরের পর থেকে মাগরিবের আগ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে আমলটি করতে পারেন।শুক্রবার আছরের পর থেকে মাগরিবের আগ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে যদি কোন ব্যক্তি দোয়া করে তাহলে আল্লাহ তায়ালা সেই দোয়া কবুল করে নেন।এই ভাবে ১১টি সময় রয়েছে এই সমায়ের মধ্যে দোয়া করলে আল্লাহ্ তায়ালা খুব তারাতারি দোয়া কবুল করেন।
এই ছিল আজকের ভিডিও যদি ভিডিও টি আপনারব ভালো লেগে থাকে অবশ্যই লাইক কমেন্টে করে যানাবেন
আর আপনি আমার চ্যানেলে নতুন হয়ে থাকলে আবশ্যই চ্যানেলটি সাচক্রাইব করবেন।
দর্শক আপনাদের সাবধানের জন্য বলছি দোয়াটি খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে ব্যাবহার করবেননা। আমলটি করবেন ভলো উদ্দেশ্য নিয়ে করবেন ইনশাআল্লাহ ফলাপল পাবেন
তো সুপ্রিয় দর্শক, এই ছিল আমাদের আজকের ভিডিও। ভিডিওটি ভাল লাগলে লাইক দিন। আর নিয়মিত আমাদের ভিডিও পেতে এখনি আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল আইকনটিও প্রেস করুন। দেখা হবে অন্য কোন ভিডিওতে। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
0 Comments