আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ
সুপ্রিয় দর্শক মন্ডলী আমি আজকে আপনাদের সামনে এমন একটি দোয়া নিয়ে হাজির হয়েছি যে দোয়াটি পাঠ করলে ইনশাহ্ আল্লাহ অনেক উপকৃত হবেন
দর্শক দুই শব্দের একটি দোয়া
যে ব্যক্তি চলতে-ফিরতে মাত্র দুই শব্দের এই দোয়াটি পড়বে ইনশাহ্ আল্লাহ তার অর্থ সম্পদের আর অভাব থাকবে না
দর্শক দোয়াটি যদিও ছোট দুটি শব্দের কিন্তু এর আমল করলে অনেক উপকৃত হবেন আর তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ৪ টি উপকারের কথা প্রথমে আপনাদেরকে জানাবো
(১) সংকীর্ণতা দূর হয়ে যাবে
আমরা অনেকেই কামাই রোজগার করি যারা ব্যবসায়ী তারা ব্যবসা-বাণিজ্য করি আর যারা কর্মজীবী তারা চাকরি বাকরি করি এবং নানাভাবে কাজ করে টাকা পয়সা উপার্জন করে থাকি কিন্তু টাকার মধ্যে কোন বরকত থাকেনা
এমন অনেক পরিবার আছে যাদের একদিক দিয়ে ইনকাম হয় এবং অন্য দিক দিয়ে বের হয়ে যায় অনেকে লেখাপড়া শেষ করে চাকরি পায় না আবার অনেক মানুষ অনেক উপার্জনের পরেও প্রতিনিয়ত সংসারের অভাব অনটন লেগেই থাকে আবার অনেক পরিবারে দেখা যায় দ্বীনদার নেককার বান্দারা ভরপুের থাকে প্রতিনিয়ত আর সব সময় আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকে আর তারা মাসে 10 -12 হাজার টাকা ইনকাম করেও খুব সুন্দর জীবনযাপন করছেন আল্লাহতায়ালা তাদেরকে বরকত দিয়ে পরিপূর্ণ করে রেখেছেন
ইনশাআল্লাহ আজকের এই আমলটি করলে এই দোয়াটি পড়লে আপনারো সবকিছু দূর হয়ে যাবে
অভাব-অনটন দরিদ্রতা ঋণ এবং আপনার ঘরে বরকত আসবে ইনশাআল্লাহ
(২)আল্লাহতায়ালা আপনাকে ঋণের বোঝা থেকে নিষ্কৃতি দিবেন
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন ঋণে জর্জরিত যতই কামাই রোজগার করুক না কেন ঋণ থেকে কোনভাবেই মুক্তি পান না
তারাও এই আমলের উছিলায় ঋণ থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ
(৩)আল্লাহতায়ালা আপনাকে এমন এমন দিক থেকে রিজিক দান করবেন, এমন স্থান থেকে রিযিক দান করবেন যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না
অকল্পনীয়ভাবে রিযিক দান করবেন এই দোয়াটি যদি আপনি নিয়মিত পাঠ করেন
দর্শক রাসুলুল্লাহ (সঃ)বলেছেন, তোমরা জানো না আল্লাহতালা চাইলে তোমাদের সেভাবে রিজিক দিতে পারেন যেভাবে একটি পাখি ভোরবেলা তার ছোট বাসা থেকে খালি পেটে বের হয় আর সন্ধ্যায় ভরা পেটে তার নীড়ে ফিরে আসে
তিরমিজি শরীফের হাদিস হাদিস নং ২৩৪৪
ঠিক একই ভাবে আল্লাহতায়ালা চাইলে দোয়ার বরকতে আপনাদেরও দিতে পারেন
(৪)যত প্রকার চিন্তা পেরেশানি আছে আল্লাহ তায়ালা তা দূর করে দেবেন
যদি আপনি এই আমলটি নিয়মিত পাঠ করেন
আর দুশ্চিন্তা আমাদের কার নেই বলেন?
যখন থেকে আমরা পরিবারের সমাজের বা প্রতিষ্ঠানের দায়-দায়িত্ব নিয়েছি তখন থেকেই তো আমাদের দুশ্চিন্তা পেরেশানি লেগেই রয়েছে। আর এই পেরেশানি আমাদের মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত থেকেই যাবে। তাই যারা দুঃখ পেরেশানি থেকে, দুশ্চিন্তা পেরেশানি থেকে রক্ষা পেতে চান তারা এই দোয়াটির আমলের দ্বারা রক্ষা পেতে পারবেন
এই দোয়াটির কথা আবু দাউদ শরীফ এবং অন্যান্য হাদীস শরীফেও উল্লেখ রয়েছে
প্রিয় দর্শক ইস্তেগফার অর্থ আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা আল্লাহ তায়ালা তাঁর রাসূল (সঃ) কে উদ্দেশ্য করে বলেন হে মুহাম্মদ তুমি ক্ষমা চাও তোমার জন্য ও মুমিন নারী-পুরুষদের ত্রুটি-বিচ্যুতির জন্য
সূরা মুহাম্মদ আয়াত নং ১৯
আল্লাহ তা'আলা আরও বলেন আর তুমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু
সূরা নিসা আয়াত নং ৬
প্রিয় দর্শক হযরত নূহ (আঃ)আল্লাহর কাছে বন্যার কবল থেকে নিস ছেলেকে পরিত্রান দেয়ার আবেদন করেন। কিন্তু এদিকে আল্লাহতায়ালা অন্যায় বলে গণ্য করলে নূহ (আঃ) এই বলে ইস্তেগফার করেন -হে প্রভু আপনার কাছে এমন বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করা থেকে পানাহ চাই যার ব্যাপারে আমার কোনো জ্ঞান নেই আপনি আমাকে ক্ষমা ও দয়া না করলে আমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যাব
সূরা হুদ আয়াত নং ৪৭
দর্শক হযরত মূসা (আঃ) এক মিশরীকে হত্যা করে ফেললে তৎক্ষণাৎ অনুতপ্ত হয়ে এই বলে ক্ষমা প্রার্থনা করেন -হে রব আমি নিজের উপর জুলুম করেছি তাই আমাকে ক্ষমা করে দিন
সূরা কাউসাস আয়াত নং ১৬
হযরত ইব্রাহিম (আঃ) আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করে বলেন -আল্লাহ তা'আলা তো তিনি যার ব্যাপারে আমি আশা রাখি যে তিনি আমাকে ক্ষমা করে দেবেন
হযরত ইউনুস (আঃ) মাছের পেটে গিয়ে আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ করেন আপনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই আপনি মহান, নিশ্চয়ই আমি জুলুমকারীদের অন্তর্ভুক্ত
সূরা আম্বিয়া আয়াত নং ৮৭
হযরত দাউদ (আঃ) এর ব্যাপারে এসেছে আল্লাহ তাআলা বলেন -আর দাউদ মনে করল আমি তাকে পরীক্ষায় নিপতিত করেছি, তখন সে তার রবের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করলো
সূরা ছোয়াদ আয়াত নং ২৪
প্রিয় দর্শক হযরত আবু হুরায়রা (র.) হতে বর্ণিত আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে বলতে শুনেছি -আল্লাহর শপথ আমি প্রতিদিন 70 বারের চেয়েও অধিক পরিমাণে আল্লাহর ইস্তেগফার করি ও তওবা করি।
অন্য বর্ণনায় আছে রাসুলুল্লাহ (সাঃ)দৈনিক তিনি একশতবার তওবা-ইস্তেগফার করতেন।
সহিঃ মুসলিম শরীফ হাদিস নং ৭০৩৪
দর্শক এটু চিন্তা করুন আল্লাহর রাসূল (সাঃ)যদি দৈনিক একশতবার তওবা ইস্তেগফার করতেন তাহলে আমাদের দৈনিক কতবার তওবা ইস্তেগফার করা উচিত ? ? এটা আপনারা নিজের মাথায় একটু চিন্তা করুন।
ইস্তেগফার আল্লাহর ইবাদত ইস্তেগফারের কারণে গুনাহ মাফ হয়, বৃষ্টি বর্ষণ হয়, রিজিক বৃদ্ধি পায় সন্তান ও সম্পদ দ্বারা সাহায্য করা হয় এবং জান্নাতের অধিকারী করা হয় সুবহান-আল্লাহ। ইস্তেগফার এর ফলে সবদিক থেকে শক্তি ও সামর্থ্য বৃদ্ধি পায়।
দর্শক ইস্তেগফার এর উপকারিতা এই শেষ নয় আপনি মনোযোগ দিয়ে শুনতে থাকুন।
আল্লাহ তায়ালা বলেন -তিনি তোমাদের শক্তির সাথে আরও শক্তি বৃদ্ধি করবেন।
সূরা হুদ আয়াত নং ৫২
ইস্তেগফার এর ফলে সুখ-সমৃদ্ধি ও প্রাপ্য হক অর্জিত হয়। ইস্তেগফার এর ফলে বালা-মুসিবত থেকে দূরিভুত হয়। সুবহানাল্লাহ
দর্শক এখন আপনারা বলতে পারেন ইস্তেগফার তাহলে আমরা কোন সময় পড়বো ইস্তেগফারের আমল করার সময় কখন??
তাহলে এই বিষয়ে শুনুন ইস্তেগফার সব সময় পড়া যায় কিন্তু গুনাহর পর ইস্তেগফার পড়া ওয়াজিব এবং নেক আমল করার পর মুস্তাহাব।
যেমন সালাত শেষে তিনবার ইস্তেগফাইস্তেগফার পড়া হজ শেষে ইস্তেগফার করা ইত্যাদি তবে সাহরীর সময় ইস্তেগফার করা বেশি ফজিলত পূর্ণ কারণ এই সময় আল্লাহ তাআলা ইস্তেগফার কারীদের বেশি প্রশংসা করেছেন।
দর্শক নারীদের জন্য ইস্তেগফার করার গুরুত্ব আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেছেন -নারীদের জন্য ইস্তেগফার করা খুব জরুরি।
নবী করিম (সাঃ)নারীদের কাছে এসে বলেন- হে নারীগণ তোমরা সদকা করো বেশি বেশি ইস্তেগফার পরো কারণ আমি তোমাদের অধিকাংশকেই আমি জাহান্নামের অধিবাসী দেখেছি। তাদের মধ্যে বাকপটু এক নারী উঠে বলল আমাদের অধিকাংশ জাহান্নামী হওয়ার কারণ কি তখন আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বললেন তোমরা অধিকমাত্রায় অধিসাম্পদ করে থাক বা তোমরা বেশি লানত করে থাকো এবং নিজ স্বামীদের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করে থাকো। তোমরা বুদ্ধি এবং দ্বীনদারিত্বে দুর্বল হওয়ার পরও বিচক্ষণ এবং সচেতন পুরুষদের বেকুব বানিয়ে দেবার জন্য তোমাদের চেয়ে অধিক পারদর্শী আমি আর কাউকে দেখিনি -
সহি বুখারী শরীফ হাদিস নং ৩০৪, মুসলিম শরীফ হাদিস নং ৮০, সহী আল জামি হাদিস নং ৭৯৮০।
ইবনে আব্বাস (রঃ) হতে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেছেন -যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইস্তেগফার করবে আল্লাহ তায়ালা তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন - সুবহানাল্লাহ এবং সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দিবেন
এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের ব্যবস্থা করে দেবেন -সুবহানাল্লাহ।
মোস্তাবরেকা হাকিম হাদিস নং ৭৬৭৭
দর্শক এখন আপনি ইস্তেগফার কতটুকু পাঠ করবেন ? এ বিষয়ে আপনাকে জানতে হবে শুধুমাত্র (আস্তাগফিরুল্লাহ) পাঠ করলে কি হবে, নাকি আপনি আরেকটু বাড়িয়ে বলতে পারেন।
হ্যাঁ প্রিয় দর্শক শুধুমাত্র (আস্তাগফিরুল্লাহ) পড়লে ও আপনার জন্য ইস্তেগফারের জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে। কিন্তু আপনি যদি রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সেখানো অন্যতম সর্বশ্রেষ্ঠ ইস্তেগফার এর দোয়া টি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে পারেন তাহলে তো আর কথাই নেই। এটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইস্তেগফার।
দোয়াটি হলো -আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা -ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যুম ওয়া আতুবু ইলায়হি।
দর্শক আপনার উচ্চারণের জন্য আমি আরবির পাশাপাশি বাংলা উচ্চারণ দিয়েছি -আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা -ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যুম ওয়া আতুবু ইলায়হি।
এটি হলো আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর শেখানো অন্যতম সর্বশ্রেষ্ঠ ইস্তেগফার।
দোয়াটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে পারেন তাহলেতো অনেক ভালো।
দর্শক আমি আবারও পড়ছি -আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা -ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যুম ওয়া আতুবু ইলায়হি।
এর অর্থ হলো আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাচ্ছ, তিনি ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই, তিনি চিরঞ্জীব, তিনি নিখিল সৃষ্টির পরিচালক, আমি তার কাছেই ফিরে যাব।
বিশিষ্ট সাহাবী হযরত যায়েদ (র.)তিনি বর্ণনা করেন হযরত নবী করীম (সাঃ)এরশাদ করেছেন যে ব্যক্তি এই দোয়াটি পাঠ করবে তার জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে (সুবহানাল্লাহ)
আবু দাউদ শরীফ হাদিস নং ১৫১৯,তিরমিজি শরীফ হাদিস নং ৩৫৭৭
দর্শক নিশ্চিতভাবে কোন বান্দা এভাবে তওবা করলে আল্লাহ তায়ালা তাকে কখনো ফিরিয়ে দেবেন না ইনশাআল্লাহ।
দর্শক আর ভিডিওর শুরুতে যে ৪টি উপকারিতার কথা আমি বলেছি আপনারা এই দোয়ার মাধ্যমে অবশ্যই তা অর্জন করতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
দর্শক এখন আপনারা বলতে পারেন আমি এই দোয়াটি কতবার পাঠ করবো? এই ইস্তেগফার কতদিন বা কখন বা কতবার পাঠ করবো এই প্রশ্নটিই অবশ্যই আপনাদের মাথায় আসবে।
তাই বলছি এই ইস্তেগফার এর আমলের কোন নির্দিষ্ট টাইম নেই বা সময় নেই বা নির্দিষ্ট করা নেই।আপনি যেখানে জান না কেন আপনি ইস্তেগফার পাঠ করতে থাকবেন। আপনি চলতেছেন, ফিরতেছেন , অফিসে যাচ্ছেন,যেখানেই যান কাজ করতেছেন আপনি খুব ভাল ভাবেই এই ইস্তেগফার পাঠ করবেন নিয়মিত পাঠ করবেন।
আপনার কলব থেকে যেন আস্তাগফিরুল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ শব্দটির সব সময় উচ্চারিত হয় বা আল্লাহর রাসূলের শেখানো যে আস্তাগফিরুল্লাহ যে এস্তেগফার আমি বলেছি ওটি আপনারা দিল থেকে কলব থেকে পড়বেন। আপনি কোন গুনাহে লিপ্ত হলে ইস্তেগফার পাঠ করলে আল্লাহতালা আপনাকে ক্ষমা করে দিতে পারে ইনশাআল্লাহ।
দর্শক তো ইস্তেগফার আমি আপনাদেরকে দুইভাবে বললাম।
এক হলো শুধু আস্তাগফিরুল্লাহ সব সময় পড়বেন।
তাহলে শুরুতে যে চারটি উপকারিতার কথা বলেছি সেই চারটি উপকারিতা আপনারা পাবেন ইনশাআল্লাহ।
আরেকটি ইস্তেগফার হল আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর শেখানো অন্যতম একটি ইস্তেগফার সর্বশ্রেষ্ঠ ইস্তেগফার তা হলো -আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা -ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যুম ওয়া আতুবু ইলায়হি।
এটি আপনারা হাঁটতে-চলতে, অফিসে বা কাজ বাজ যেখানেই যান না কেন যাই করেন না কেন আপনারা ফিকিরের শহীদ, ধ্যান-খ্যালের শহীদ এই ইস্তেগফার পাঠ করবেন তাহলে ইনশাআল্লাহ যে চারটি উপকারিতার কথা বলেছি তা আপনারা অবশ্যই অবশ্যই পাবেন এতে কোন সন্দেহ নেই।
দর্শক এই ছিল আজকের ভিডিওটি যদি আপনার কাছে ভাল লেগে থাকে অবশ্যই লাইক কমেন্ট করবেন এবং আপনার জানার স্বার্থে, দাওয়াতি কাজের স্বার্থে ভিডিওটি অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়স্বজনদের কাছে শেয়ার করে দিবেন। শেয়ার করে ছড়িয়ে দেবেন হতে পারে আপনার একটি শেয়ারের দ্বারা বহু মানুষ উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।
দর্শক আর যদি আপনি আমার চ্যানেলে নতুন হয়ে থাকেন এখনি লাল সাবস্ক্রাইভ বাটনে ক্লিক করে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন আমার পরবর্তী ভিডিওগুলো পাওয়ার জন্য।
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ
0 Comments